অনলাইন ডেস্ক :
ওয়ানডের নিয়মিত অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ গত মাসে ৫০ ওভারের ফরম্যাট থেকে অবসর নেওয়ায় নেতৃত্ব সংকট দেখা দিয়েছিল। নতুন অধিনায়ক হওয়ার দৌঁড়ে ছিলেন ডেভিড ওয়ার্নার, প্যাট কামিন্সম স্টিভেন স্মিথ এমনকী অ্যালেক্স ক্যারি। এদের মাঝে ওয়ার্নারের নামটাই বেশি শোনা গেছে। যদিও নেতৃত্ব বিষয়ে তার ওপর আজীবন নিষেধাজ্ঞা আছে, তবু সেই শাস্তি মওকুফের কথাও শোনা গিয়েছিল। কিন্তু শেষপর্যন্ত টেস্ট অধিনায়ক প্যাট কামিন্সকেই দেওয়া হলো ওয়ানডের নেতৃত্বভার। অজি সংবাদমাধ্যম এর আগে জানিয়েছিল যে, প্রচুর ম্যাচের কারণে কামিন্স ওয়ানডে অধিনায়কের চাপ নিতে চাননি। মিচেল মার্শও অধিনায়কের প্রস্তাবে সরাসরি ‘না’ বলে দিয়েছিলেন। ২০১৮ সালে কেপটাউন টেস্টে বল টেম্পারিংয়ে জড়িয়ে এক বছর নিষিদ্ধ হন ওয়ার্নার। তখন তাকে আজীবনের জন্য অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্বেও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল। অজি মিডিয়া জানিয়েছিল, ওয়ার্নারকে ওয়ানডে অধিনায়ক বানাতে নিজেদের একটি নিয়ম সংশোধন করতে পারে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। শেষ পর্যন্ত কোনোটাই হয়নি। সেই কামিন্সকেই ওয়ানডে অধিনায়কের দায়িত্বটা নিতে হলো। কামিন্স অবশ্য নিয়মিত ওয়ানডে খেলেন না। জিম্বাবুয়ে ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সর্বশেষ দুটি সিরিজেও তিনি খেলেননি। ভারতে অনুষ্ঠিতব্য ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই তাকে নেতৃত্বভার দিয়েছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। ওয়ানডে অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়ার পর কামিন্স আগের অধিনায়কের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘ফিঞ্চের অধীন খেলা সব সময় উপভোগ করেছি এবং তার নেতৃত্বগুণ থেকে অনেক কিছু শিখেছি। বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ শূন্যস্থানই পূরণ করতে হবে। তবে ওয়ানডে দলটা অভিজ্ঞতায় ভরপুর হওয়ায় আমরা খুবই ভাগ্যবান। ‘
আরও পড়ুন
কানপুর টেস্টে মুমিনুলের সেঞ্চুরি, বাংলাদেশের সংগ্রহ ২৩৩ রান
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার বিয়য়ে যা বললেন তামিম
অক্টোবরে বাংলাদেশে সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা