শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নির্যাতন থেকে বাঁচতেই পাঁচ বছর আত্মগোপনে ছিল আসমানী খাতুন।
পিবিআই এর জিজ্ঞাসাবাদে গাজীপুর থেকে উদ্ধার হওয়া নাটোরের গৃহবধূ আসমানী এ তথ্য জানিয়েছেন।
আসমানী নাটোর সদর উপজেলার কৃষক দুলাল ফকিরের স্ত্রী।
বুধবার দুপুরে নাটোর পিবিআই কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার শরিফ উদ্দিন জানান, আসমানী খাতুন ২০১৮ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর স্বামীর বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন। এ ঘটনায় আসমানীর বাবা আকবর আলী বাদি হয়ে জামাই দুলালসহ ওই পরিবারের পাঁচজনের বিরুদ্ধে মেয়েকে হত্যা করে গুম করার অভিযোগ এনে মামলা করেন। মামলায় আসমানীর শ্বশুর নুরুল ইসলাম জেলও খাটেন।
পরে মামলাটি পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তথ্য প্রযুক্তি ও পরিবারের ওপর নজরদারির মাধ্যমে সন্ধান মেলে আসমানীর। সে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর এলাকার একটি ভাড়া বাসায় থেকে গার্মেন্টেসে কাজ করতো।
জিজ্ঞাসাবাদে আসমানী জানিয়েছে, শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নির্যাতন থেকে বাঁচতেই সে আত্মগোপনে করেছিল।
—ইউএনবি
আরও পড়ুন
সাগর-রুনি হত্যা মামলা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ
সাইবার আইনের মামলা প্রত্যাহার হচ্ছে, গ্রেপ্তাররা মুক্তি পাচ্ছেন
সাবেক এমপি সুজনের জামিন না মঞ্জুর, কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ