জেলা প্রতিনিধি, শেরপুর (ঝিনাইগাতী):
শেরপুরের শ্রীবরদীতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ইফতেখার ইউনুসের হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেলো দশম শ্রেণীর মাদ্রাসা শিক্ষার্থী (১৫)। গত (১৪ই অক্টোবর) শুক্রবার রাতে শ্রীবরদী সদর ইউনিয়নের মামদামারী গ্রামে এ বাল্য বিয়ের আয়োজন চলছিল। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বিবাহ বন্ধ করে এবং বরযাত্রী পক্ষের নিকট হতে ১২হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
সূত্রমতে জানা যায়, শ্রীবরদী উপজেলার রানীশিমুল এলাকার সুলতান মিয়ার ছেলে সুবহান মিয়ার সাথে মামদামারী গ্রামের ১৫বছর বয়সী শিক্ষার্থীর বিয়ের আয়োজন চলছিল কনের বাড়িতে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ইউএনও মো. ইফতেখার ইউনুস কনের বাড়িতে উপস্থিত হয়। পরে বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে কনের বাবা-মাকে বুঝিয়ে বাল্য বিয়ে ভেঙে দেওয়া হয়।
উপজেলা নির্বাহি অফিসার ও নিবাহী ম্যাজিষ্টেট মো. ইফতেখার ইউনুস বিয়ে বাড়িতেই ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে বর পক্ষের কাছ থেকে ১২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।
এ সময় স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. ফরিদ উজ্জামান খান, ইউপি সদস্য ও শ্রীবরদী থানার পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন
আশুলিয়ায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২
তিস্তার পানি কমতে থাকলেও বেড়েছে ভাঙন আতঙ্ক
সিরাজগঞ্জে দ্রুত গতিতে বাড়ছে যমুনার পানি