September 30, 2024

The New Nation | Bangla Version

Bangladesh’s oldest English daily newspaper bangla online version

Sunday, September 29th, 2024, 8:06 pm

আত্মসমর্পণের পর মাহমুদুর রহমানকে কারাগারে পাঠালেন আদালত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ এবং হত্যাচেষ্টার মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা ৫০

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ এবং হত্যাচেষ্টার মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা ৫০ মিনিটের দিকে এ মামলায় আত্মসমর্পণ করতে আদালতে আসেন মাহমুদুর রহমান।

এ সময় তার পক্ষে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেন আইনজীবীরা।

শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মাহমুদুর রহমানের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এর আগে ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নুর এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান ও দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানসহ পাঁচজনের সাত বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন- জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তার ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।

সাড়ে পাঁচ বছরেরও বেশি সময় স্বেচ্ছা নির্বাসন শেষে শুক্রবার(২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে দেশে ফিরেছেন মাহমুদুর রহমান।

মাহমুদুর রহমান দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে ১২৪ টিরও বেশি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলায় তাকে এবং তার স্ত্রীকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। মাহমুদুর রহমানকে ২০১০ সালের জুনে প্রথমাবার এবং ২০১৩ সালের এপ্রিলে আবার গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। সেই সময়েই সরকার আমার দেশ পত্রিকা বন্ধ করে দিয়েছিল।

—–ইউএনবি

মিনিটের দিকে এ মামলায় আত্মসমর্পণ করতে আদালতে আসেন মাহমুদুর রহমান।

এ সময় তার পক্ষে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেন আইনজীবীরা।

শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মাহমুদুর রহমানের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এর আগে ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নুর এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান ও দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানসহ পাঁচজনের সাত বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন- জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তার ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।

সাড়ে পাঁচ বছরেরও বেশি সময় স্বেচ্ছা নির্বাসন শেষে শুক্রবার(২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে দেশে ফিরেছেন মাহমুদুর রহমান।

মাহমুদুর রহমান দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে ১২৪ টিরও বেশি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলায় তাকে এবং তার স্ত্রীকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। মাহমুদুর রহমানকে ২০১০ সালের জুনে প্রথমাবার এবং ২০১৩ সালের এপ্রিলে আবার গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। সেই সময়েই সরকার আমার দেশ পত্রিকা বন্ধ করে দিয়েছিল।

—–ইউএনবি