অনলাইন ডেস্ক :
চীনের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা করেছেন তুরস্কে থাকা উইঘুর জনগোষ্ঠীর ১৯ ব্যক্তি। এতে গণহত্যা সংঘটন, নির্যাতন, ধর্ষণ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। গত মঙ্গলবার এ অভিযোগ জানানো হয়েছে ইস্তান্বুলের চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা এ তথ্য জানায়। আইনজীবী গুলডেন সোনমেজ বলেন, এ ধরনের পদক্ষেপ প্রয়োজন ছিল। কেননা, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় চীনা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিচ্ছে না। চীনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, দেশটি ২০১৬ সাল থেকে ১০ লাখের মতো উইঘুর মুসলিমকে ক্যাম্পে আটকে রেখে জোরপূর্বক শ্রম দিতে বাধ্য করছে। চীন যদিও এ ধরনের ক্যাম্প থাকার বিষয় অস্বীকার করেছে। দেশটি বলছে, এগুলো ভোকেশনাল সেন্টার যা মৌলাবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এ ছাড়া অপব্যবহারের যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে সবগুলো অস্বীকার করেছে বেইজিং। অভিযোগের বিষয়ে তুরস্কে চীনের দূতাবাস ও প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। সোনমেজ বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের ইতোমধ্যেই এর বিচার শুরু করা উচিত ছিল। কিন্তু চীন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য। ফলে এটি সম্ভব বলে মনে হয় না।
আরও পড়ুন
চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ: জাপানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ল
শ্রীলঙ্কায় প্রতিযোগিতা চলাকালে রেসিং কারের ধাক্কায় নিহত ৭
জাপানে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত: নিখোঁজ সাত ক্রুর সন্ধানে অভিযান চলছে