অনলাইন ডেস্ক :
বিশ্বকাপে এক ম্যাচ দিয়ে কোনো দলকে যাচাই করা ভুল। ইরান দেখিয়েছে, ইংল্যান্ডের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে পরের ম্যাচেই ওয়েলসকে হারিয়েছে। গত রোববার দেখাল কোস্টারিকা। স্পেনের কাছে গোলে গোলে নাস্তানাবুদ হওয়া কোস্টারিকানরাই যে এদিন ১-০ গোলে হারিয়ে দিয়েছে জাপানকে। সেই জাপান, যারা কিনা প্রথম ম্যাচেই জার্মানিকে হারিয়ে চমকে দিয়েছে। কোস্টারিকানদের বিপক্ষে তাই তারাই ছিল ফেভারিট। কিন্তু হিসাব উল্টে দিয়েছেন কেইশের ফুলার। ৮১ মিনিটে দলকে জয় এনে দেওয়া গোলটি করেছেন তিনিই। ২০১৪ বিশ্বকাপে একের পর এক অঘটনের জন্ম দেওয়া কোস্টারিকান নায়করা এই বিশ্বকাপে নিজেদের সেরা সময়টা যেন ফেলে এসেছেন। প্রত্যেকেরই বয়স ৩০ পেরিয়েছে। কেইয়ালর নাভাসের ৩৫। পিএসজিতেও জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মার কাছে জায়গা হারিয়েছেন। স্প্যানিশদের কাছে ৭ গোল হজমের পর সেই নাভাসও এই ম্যাচে এমনভাবে ঘুরে দাঁড়াবেন ভাবা যায়নি। বিরতির পরপরই বক্সের ওপর থেকে নেওয়া হিদেমাসা মরিতার শট চিতার ক্ষিপ্রতায় ঝাঁপিয়ে তিনি ফিরিয়ে দিয়েছেন। এই সেভটাও ব্যবধান গড়ে দেওয়া। কারণ ৮১ মিনিটে ফুলারের প্রায় একই রকম শটেই যে অন্য পোস্টে হার মেনেছেন জাপানের গোলরক্ষক সুইচি গোন্ডা। গোলডটকম
আরও পড়ুন
কানপুর টেস্টে মুমিনুলের সেঞ্চুরি, বাংলাদেশের সংগ্রহ ২৩৩ রান
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার বিয়য়ে যা বললেন তামিম
অক্টোবরে বাংলাদেশে সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা