নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিসিবি নির্বাচনের দিনক্ষণ এগিয়ে আসছে। চলতি মাসেই শেষ হয়ে যাবে বিসিবি সভাপতি হিসেবে নাজমুল হাসান পাপনের মেয়াদ। সরকারের মনোনয়নে ২০১২ সালের অক্টোবরে সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন তিনি। ২০১৩ সালে অক্টোবরের নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। আগেরবারের মতো ২০১৭ সালেও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি সভাপতি হন তিনি। এবার তৃতীয় দফায় নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র কিনেছেন পাপন। শনিবার মনোনয়নপত্র কেনার শেষ দিন ছিল। এদিন দুপুরে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে পরিচালক পদপ্রার্থীদের ভিড় লেগে ছিল। ক্যাটাগরি-২-এ পরিচালক পদ থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন পাপন। ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ক্লাব আবাহনী লিমিটেড থেকে কাউন্সিলরশিপ পেয়েছেন তিনি। এই ক্যাটাগরি থেকে ৫৬ জন ভোটার ভোট দিয়ে ১২ পরিচালক নির্বাচন করবেন। মনোনয়নপত্র কেনার পর পাপন সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমি খুবই খুশি। শুক্রবার টিভিতে দেখলাম অনেক নতুন মুখ আছে। এখানে এসে বেশ কিছু নতুন মুখ দেখেছি। এটা দেখে আমি অনেক খুশি। এটাই আমি চাচ্ছি যে নির্বাচন হোক। নতুন নতুন মানুষ আসুক।’ আগামী ৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে বিসিবির নির্বাচন। নির্বাচন পরিচালনার জন্য ইতোমধ্যে ৫ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। আইসিএবি’র (ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট অব বাংলাদেশ) সাবেক প্রেসিডেন্ট এম ফরহাদ হোসেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। বাকি চার সদস্য হলেনÑ বাংলাদেশ সরকারের সাবেক যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ ওমর ফারুক, বিসিবির আইনি পরামর্শক মুদ্দাসির হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ একরামুল হক ও বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী।
আরও পড়ুন
কানপুর টেস্টে মুমিনুলের সেঞ্চুরি, বাংলাদেশের সংগ্রহ ২৩৩ রান
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার বিয়য়ে যা বললেন তামিম
অক্টোবরে বাংলাদেশে সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা