November 18, 2024

The New Nation | Bangla Version

Bangladesh’s oldest English daily newspaper bangla online version

Friday, February 18th, 2022, 7:40 pm

নতুন চমক দিলেন টম হল্যান্ড

অনলাইন ডেস্ক :

যুক্তরাষ্ট্রে শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) মুক্তি পেয়েছে নতুন বছরে হলিউডের কাক্সিক্ষত সিনেমা ‘আনচার্টেড’। একই দিনে বাংলাদেশের স্টার সিনেপ্লেক্সেও মুক্তি পেলো ছবিটি। অ্যাকশন অ্যাডভেঞ্চারধর্মী এ ছবির পরিচালক রুবেন ফ্লেশার। সর্বকালের সর্বাধিক বিক্রিত এবং প্রশংসিত ভিডিও গেম সিরিজগুলোর একটির উপর ভিত্তি করে সিনেমাটি নির্মিত। এতে অভিনয় করেছেন টম হল্যান্ড। তার ভক্তরা অপেক্ষায় রয়েছেন সিনেমাটির। এছাড়াও এতে অভিনয় করতে দেখা যাবে মার্ক ওয়াহলবার্গ, আ্যান্টোনিও ব্যান্ডেরাস, সোফিয়া আলী, তাতি গ্যাব্রিয়েলসহ আরও অনেককে। সনি পিকচার্স-এর ১২০ মিলিয়ন ডলার বাজেটের এই ছবিটি ঘিরে এরইমধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে। বলা হয়ে থাকে, শেষ ভালো যার সব ভালো তার। সে হিসেবে গত বছরটা ছিল টম হল্যান্ডের। করোনা সংকটের মধ্যেও ‘স্পাইডার ম্যান: নো ওয়ে হোম’ দিয়ে বছরের শেষটা দারুণ সাফল্যে রাঙিয়েছেন তিনি। ছবিটি বক্স অফিসে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি সাফল্য পেয়েছে। পাশাপাশি প্রশংসিত হয়েছে বোদ্ধা-সমালোচকদের কাছেও। বিশেষ করে টম হল্যান্ডের অনবদ্য পারফরম্যান্স নজর কেড়েছে সবার। এমন সাফল্যে বেশ আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছেন টম নিজেও। এই ছবির জন্য অস্কার পাওয়ার যোগ্যতা রাখেন বলে মন্তব্য করেন তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই তারকা রসিকতা করেছিলেন যে, তিনি চলচ্চিত্রে একটি চরিত্র হিসাবে যা অর্জন করতে চেয়েছিলেন তা তিনি অর্জন করেছেন। তাই তিনি মনে করেন এই সিনেমার জন্য অস্কার জিততে চলেছেন। যদিও অস্কার মনোনয়নের তালিকায় নেই তার ছবি ও চরিত্রটির নাম। ‘স্পাইডার ম্যান: নো ওয়ে হোম’ এর ধুন্দুমার সাফল্যের রেশ কাটতে না কাটতেই নতুন সিনেমা নিয়ে আবার পর্দায় হাজির হচ্ছেন টম হল্যান্ড। ‘আনচার্টেড’ নামের এই ছবিটি নির্মিত হয়েছে ভিডিও গেম সিরিজ অবলম্বনে। ছবিতে মার্ক ওয়াহলবার্গ, অ্যান্টোনিও ব্যান্ডেরাসের মত ডাকসাইটে অভিনেতারা থাকলেও মূল আকর্ষণ টম হল্যান্ড। তাকে ঘিরেই ছবিটির প্রতি দর্শকদের আগ্রহ তৈরি হয়েছে। ২০০৮ সালে প্রথম এ ছবি নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়। কিন্তু নানা কারণে পিছিয়ে যায় কাজ। শেষ পর্যন্ত ২০২০ সালে এসে এটি পূর্ণতা পায় টম হল্যান্ডের হাত ধরে। জনপ্রিয় এই অভিনেতা যুক্ত হওয়ার পর থেকেই ছবিটি প্রাণ পায় এবং আলোচনা সৃষ্টি করে। তারপরও এ কৃতিত্বের অংশীদার হিসেবে পরিচালক রুবেন ফ্লেশার এবং সনি পিকচার্সের কথা না বললেই নয়।