নাশকতার দুটি মামলায় বিএনপির ২৯ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার দুটি আদালত।
এর মধ্যে যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েলসহ ২০ জনকে তিন বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
২০১৭ সালে শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা এ মামলায় ঢাকা মহানগর হাকিম রাজেশ চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন- ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু, ভাসানী চাকলাদার, মহসিন, হানিফ হোসেন বাবু, বেলাল উদ্দিন, তরিকুল ইসলাম জিকির, মো. বাতেন, কাজী মো. জামাল, ইমরান খান ইমন, সোহাগ ভূঁইয়া, এ সালাম খান, আরিফুর রহমান সুজন, শেখ শহীদুল্লাহ টিপু, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, আবদুল্লাহ জামাল চৌধুরী, মো. সেলিম, আহমেদ ও হুমায়ুন কবির নাহিদ।
আদালত ১৪৮ ও ৩৪ ধারায় ২০ জনকে দুই বছর এবং ৪২৭ ও ৩৪ ধারায় আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেন। যেহেতু উভয় দণ্ড একযোগে চলবে, তাই দোষীদের কেবল দুই বছর কারাগারে থাকতে হবে। আর এ মামলায় দোষী সাব্যস্ত না হওয়ায় ৪৪ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
এদিকে ২০১৮ সালে গুলশান থানায় দায়ের করা মামলায় ঢাকা মহানগর হাকিম শফি উদ্দিন বিএনপির ৯ জনকে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেন।
তারা হলেন- মেহেদী বাপ্পি, মাইনুল হাসান ওরফে মিশু, শরিফুল, জাকির হোসেন, মজিবুর রহমান, মামুন চৌধুরী, রুবেল হোসেন, আতিকুর রহমান ও বিল্লাল হোসেন।
একই সঙ্গে প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।
এ মামলায় দোষী সাব্যস্ত না হওয়ায় আমিনুল ইসলামকে খালাস দিয়েছেন আদালত।
—-ইউএনবি
আরও পড়ুন
তিস্তার পানি কমতে থাকলেও বেড়েছে ভাঙন আতঙ্ক
সিরাজগঞ্জে দ্রুত গতিতে বাড়ছে যমুনার পানি
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিতে আগ্রহী অন্তর্বর্তীকালীন সরকার: নাহিদ ইসলাম