অনলাইন ডেস্ক :
আমি ভোট দিতে যাব। আমার সহকর্মীরা নির্বাচন করছেন, আমার তো খুবই এক্সাইটেটই লাগছে। অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন ঘিরে কখনো তেমন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে দেখিনি। আমাদের দেশে, বিশেষ করে টেলিভিশন নাটকের সংগঠনগুলো শেপ পেতে আরো সময় লাগবে। ইন্ডাস্ট্রির বেড়ে ওঠার সঙ্গে অবশ্যই একটা সাংগঠনিক অবস্থান থাকতে হয়। এলোমেলো চলার সুযোগ নেই। নির্বাচন শব্দটার সঙ্গে রাজনৈতিক একটা ব্যাপারও চলে আসে। শিল্পীদের জন্য ব্যাপারটা কমফোর্টেবল নয়। আমি যখন নতুন ছিলাম তখন অনেক সমস্যায় পড়েছি। হয়তো নিজের জন্যই পড়েছি। তখন মনে হয়েছে, কথা বলার মতো একটা সংগঠন থাকা উচিত ছিল। একটা ভুল-ত্রুটির জন্য তো আমরা থানা-পুলিশের দ্বারস্থ হতে পারি না। পরিবার থাকলে সেখানে নানা বিবাদও হবে। আর সেই বিবাদের মীমাংসার জন্যই সংগঠন বা তার কার্যকরী সদস্যও থাকতে হয়। এ ধরনের সংগঠন বিচক্ষণ ও সঠিক মানুষদের দ্বারা সংগঠিত হওয়া উচিত। সব শিল্পী যেন সেটিকে সম্মান জানিয়ে নিজের কথাগুলো বলতে পারেন।
আরও পড়ুন
ইউটিউব থেকে সরানো হলো শাকিবের ‘তুফান’
চিন্তিত অনন্যা পান্ডে
কনাকে নিয়ে সুখবর দিলেন আসিফ