অনলাইন ডেস্ক :
যুদ্ধের কারণে প্রায় পাঁচ মাস বন্ধ থাকার পর ইউক্রেন থেকে আবারও সূর্যমুখী তেল পেতে যাচ্ছে ভারত। ইউক্রেনের কাছে যথেষ্ট তেলবীজ মজুত রয়েছে। তারা আগামী আগস্ট মাস থেকেই সেগুলো বিদেশে পাঠাতে রাজি। তবে বিষয়টি নির্ভর করছে জাহাজের প্রাপ্যতার ওপর। এ অবস্থায় আগামী সেপ্টেম্বর মাসেই ইউক্রেনীয় সূর্যমুখী তেলের প্রথম চালান পেতে চলেছে ভারত। খবর ব্লুমবার্গের।মুম্বাই-ভিত্তিক ব্যবসায়ী সানভিন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সন্দীপ বাজোরিয়া জানিয়েছেন, কৃষ্ণসাগরের বন্দরগুলো ফের চালু হওয়ায় ইউক্রেন থেকে ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টন ভোজ্যতেল ভারতে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এসব কার্গো সম্ভবত ওডেসা ও চোরনোমর্স্ক সমুদ্রবন্দরে লোড করা হবে।যুদ্ধের কারণে প্রায় পাঁচ মাস বন্ধ থাকার পর ইউক্রেন থেকে আবারও সূর্যমুখী তেল পেতে যাচ্ছে ভারত। ইউক্রেনের কাছে যথেষ্ট তেলবীজ মজুত রয়েছে। তারা আগামী আগস্ট মাস থেকেই সেগুলো বিদেশে পাঠাতে রাজি। তবে বিষয়টি নির্ভর করছে জাহাজের প্রাপ্যতার ওপর। এ অবস্থায় আগামী সেপ্টেম্বর মাসেই ইউক্রেনীয় সূর্যমুখী তেলের প্রথম চালান পেতে চলেছে ভারত। খবর ব্লুমবার্গের।মুম্বাই-ভিত্তিক ব্যবসায়ী সানভিন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সন্দীপ বাজোরিয়া জানিয়েছেন, কৃষ্ণসাগরের বন্দরগুলো ফের চালু হওয়ায় ইউক্রেন থেকে ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টন ভোজ্যতেল ভারতে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এসব কার্গো সম্ভবত ওডেসা ও চোরনোমর্স্ক সমুদ্রবন্দরে লোড করা হবে।গত ফেব্রুয়ারিতে রুশ আগ্রাসন শুরুর পর স্থবির হয়ে পড়ে ইউক্রেনের ব্যবসা-বাণিজ্য। যার ফলে গত এপ্রিল থেকে ইউক্রেনীয় সূর্যমুখী তেল আমদানি বন্ধ ছিল বিশ্বের বৃহত্তম ভোজ্যতেল ক্রেতা ভারতের। তবে গত সপ্তাহে শস্য রপ্তানির জন্য কৃষ্ণসাগরের বন্দরগুলো ফের চালুর বিষয়ে একটি চুক্তি করেছে রাশিয়া ও ইউক্রেন।ভারত সরকার সম্প্রতি বার্ষিক ২০ লাখ টন সূর্যমুখী তেল শুল্কমুক্ত আমদানির অনুমতি দিয়েছে। গত অক্টোবরে শেষ হওয়া বছরে ১৮ লাখ ৯০ হাজার টন অপরিশোধিত সূর্যমুখী তেল আমদানি করেছিল দেশটি, যার ৭৪ শতাংশই গেছে ইউক্রেন থেকে। এছাড়া রাশিয়া ও আর্জেন্টিনা সরবরাহ করেছে ১২ শতাংশ করে।বাজোরিয়া জানান, ইউক্রেন থেকে সূর্যমুখী তেল আমদানি শুরুর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজার থেকে পাম তেল কেনাও বাড়াতে চলেছে ভারত। আগামী আগস্ট মাসে দেশটি সাড়ে সাত লাখ টন পাম তেল আমদানি করবে, সেপ্টেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়াবে আট লাখ টনে। এর প্রধান কারণ, উৎসব মৌসুমে ভারতে তেলের চাহিদা বেশি থাকে। এছাড়া অন্যান্য ভোজ্যতেলের তুলনায় পাম তেল অনেকটাই সস্তা।
আরও পড়ুন
গাজায় গত একদিনে নিহত ৫২
তীব্রতর হচ্ছে ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে যুদ্ধ
হারিকেন হেলেনে যুক্তরাষ্ট্রে অন্তত ৯০ জনের মৃত্যু