অনলাইন ডেস্ক :
সারা দুনিয়াতেই বহুক্ষেত্রে এখন করোনা টিকার সনদ প্রদর্শন করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে তো বটেই, ফুটবল ক্লাবগুলোতেও এখন করোনা সনদ দেখাতে হয়। কিন্তু ভুয়া করোনা সনদ দেখিয়ে এবার বড় বিপদে পড়ে গেলেন জার্মানির দ্বিতীয় স্তরের ক্লাবর ‘ভেরডার ব্রেমেন’-এর কোচ মার্কাস আনফাং। ৪৭ বছর বয়সী সাবেক এই মিডফিল্ডারকে লম্বা সময়ের জন্য ফুটবলেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত বছরের ২০ নভেম্বর হুট করেই ক্লাবটি থেকে পদত্যাগ করেছিলেন আনফাং। তার অধীনে দলের পারফর্মেন্স খুব একটা খারাপ ছিল না। ১৪ ম্যাচের ৫টি জিতে দলটি ২০ বছর পর দ্বিতীয় স্তরে উঠেছিল। আনফাংয়ের বিরুদ্ধে ভুয়া করোনার টিকা সনদ ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছিল। শুরুতে সে অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করলে শুরু হয় তদন্ত। ধরা পড়ে গিয়ে নিজের দোষ স্বীকার করে নেন আনফাং। এর শাস্তি হিসেবে তাকে এক বছর ফুটবল থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সেইসঙ্গে দিতে হবে ২০ হাজার ইউরো জরিমানা। অন্যান্য ক্লাবের মতো জার্মান ক্লাবটিতেও সবাইকে নিয়মিত করোনা পরীক্ষা দিতে হতো। আনফাং পরে স্বীকার করেছেন যে, বারবার করোনা পরীক্ষার হাত থেকে রক্ষা পেতেই তিনি ভুয়া টিকা সনদ দেখানোর বোকামিটা করেন। তার শাস্তি শুরু হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে। তবে অপরাধ স্বীকার করায় শাস্তির কিছু সময় স্থগিত রাখার আশ্বাস দিয়েছে জার্মান ফুটবল ফেডারেশন। তাই হয়তো দ্রুতই ফুটবলে ফিরতে পারবেন আনফাং।
আরও পড়ুন
কানপুর টেস্টে মুমিনুলের সেঞ্চুরি, বাংলাদেশের সংগ্রহ ২৩৩ রান
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার বিয়য়ে যা বললেন তামিম
অক্টোবরে বাংলাদেশে সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা