November 19, 2024

The New Nation | Bangla Version

Bangladesh’s oldest English daily newspaper bangla online version

Thursday, December 23rd, 2021, 9:05 pm

রিটার্ন জমা দেয়নি অধিকাংশ করদাতা

ফাইল ছবি

নিজস্ব প্রতিবেদক:

রিটার্ন জমা দেয়নি অধিকাংশ করদাতা। চলতি অর্থবছরে দেশে প্রায় ৭০ লাখের বেশি টিআইএনধারী করদাতার মধ্যে গত ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের সব কর অঞ্চল মিলে ২১ লাখ আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে। এখনো ৪৯ লাখ টিআইএনধারী করদাতা রিটার্ন জমা দেয়নি। মোট কর শনাক্তকরণ নম্বরধারীর (টিআইএন) মাত্র ৩০ শতাংশ করদাতা আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছে। বাকি ৭০ শতাংশ করদাতাই আয়কর রিটার্ন জমা দেয়নি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, করোনা মহামারীর কারণে এ বছর আয়কর মেলা হয়নি। তবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ৩১ কর অঞ্চলের ৬৪৯টি সার্কেলে মেলার মতো উৎসবমুখর পরিবেশে রিটার্ন জমা নেয়া হয়। গত ৩০ নভেম্বর ২০২১-২২ করবর্ষের ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের রিটার্ন জমার শেষ দিন ছিল। তবে নির্ধারিত সময়ে আশানুরূপ রিটার্ন জমা না পড়ায় এক মাস সময় বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা বাড়ানো হয়েছে। গত ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের সব কর অঞ্চল মিলে ২১ লাখ আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে।
সূত্র জানায়, গত অর্থবছরে (২০২০-২১) দেশে টিআইএনধারী ছিল ৫৬ লাখ। তাদের মধ্যে ২৪ লাখ ৩০ হাজার জন আয়কর রিটার্ন জমা দেয় এবং বাকি ৩১ লাখ ৬৯ হাজার জন রিটার্ন জমা দেয়নি। আর চলতি করবর্ষের রিটার্ন জমার সময় বাড়ানোর ২১ দিন পার হলেও কর অঞ্চলগুলোতে করদাতাদের উপস্থিতি খুবই কম। ওই কারণে প্রতিটি কর অঞ্চলে মেলার মতো উৎসবমুখর পরিবেশে সাজানো বুথগুলো সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
সূত্র আরো জানায়, চলতি বছরও এক কোটি লোককে নতুনভাবে করের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কিন্তু বিপুলসংখ্যক মানুষকে আয়করের আওতায় আনতে এখনো তেমন কাঠামো গড়ে ওঠেনি। কেন মানুষ কর দিতে চায় না এ নিয়েও কোনো গবেষণা নেই।
এদিকে এ প্রসঙ্গে অর্থনীতিবিদদের অভিমত, করদাতাদের মধ্যে যারা আয়কর রিটার্ন দেয়নি, তাদের তথ্য এনবিআরের কাছে রয়েছে। তাদের ফলো-আপ করে জরিমানাসহ রিটার্ন আদায় করার ব্যবস্থা করতে হবে।
অন্যদিকে এ প্রসঙ্গে কর অঞ্চল-৬-এর কর কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদ হাসান জানান, যারা নিয়মিত করদাতা, তারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছে। এখন যারা দিচ্ছে তাদের মধ্যে বেশির ভাগই কাগজপত্র গোছাতে না পারায় এখন রিটার্ন দিচ্ছে। এখন সার্কেলে এসেই করদাতারা রিটার্ন জমা দিতে পারছে। কর অঞ্চল-৬-এ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ৮২ হাজার রিটার্ন জমা পড়েছিল। তার মধ্যে নভেম্বর মাসের শেষ ৩ দিনে রিটার্ন জমা পড়েছিল ৪৫ হাজার। আর ডিসেম্বরের ২১ দিনে রিটার্ন জমা পড়েছে মাত্র ৪ হাজার। চলতি বছর এই কর অঞ্চলে রিটার্ন রিটার্ন জমা দেয়নি অধিকাংশ করদাতা
এফএনএস এক্সক্লুসিভ: রিটার্ন জমা দেয়নি অধিকাংশ করদাতা। চলতি অর্থবছরে দেশে প্রায় ৭০ লাখের বেশি টিআইএনধারী করদাতার মধ্যে গত ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের সব কর অঞ্চল মিলে ২১ লাখ আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে। এখনো ৪৯ লাখ টিআইএনধারী করদাতা রিটার্ন জমা দেয়নি। মোট কর শনাক্তকরণ নম্বরধারীর (টিআইএন) মাত্র ৩০ শতাংশ করদাতা আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছে। বাকি ৭০ শতাংশ করদাতাই আয়কর রিটার্ন জমা দেয়নি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, করোনা মহামারীর কারণে এ বছর আয়কর মেলা হয়নি। তবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ৩১ কর অঞ্চলের ৬৪৯টি সার্কেলে মেলার মতো উৎসবমুখর পরিবেশে রিটার্ন জমা নেয়া হয়। গত ৩০ নভেম্বর ২০২১-২২ করবর্ষের ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের রিটার্ন জমার শেষ দিন ছিল। তবে নির্ধারিত সময়ে আশানুরূপ রিটার্ন জমা না পড়ায় এক মাস সময় বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা বাড়ানো হয়েছে। গত ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের সব কর অঞ্চল মিলে ২১ লাখ আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে।
সূত্র জানায়, গত অর্থবছরে (২০২০-২১) দেশে টিআইএনধারী ছিল ৫৬ লাখ। তাদের মধ্যে ২৪ লাখ ৩০ হাজার জন আয়কর রিটার্ন জমা দেয় এবং বাকি ৩১ লাখ ৬৯ হাজার জন রিটার্ন জমা দেয়নি। আর চলতি করবর্ষের রিটার্ন জমার সময় বাড়ানোর ২১ দিন পার হলেও কর অঞ্চলগুলোতে করদাতাদের উপস্থিতি খুবই কম। ওই কারণে প্রতিটি কর অঞ্চলে মেলার মতো উৎসবমুখর পরিবেশে সাজানো বুথগুলো সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
সূত্র আরো জানায়, চলতি বছরও এক কোটি লোককে নতুনভাবে করের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কিন্তু বিপুলসংখ্যক মানুষকে আয়করের আওতায় আনতে এখনো তেমন কাঠামো গড়ে ওঠেনি। কেন মানুষ কর দিতে চায় না এ নিয়েও কোনো গবেষণা নেই।
এদিকে এ প্রসঙ্গে অর্থনীতিবিদদের অভিমত, করদাতাদের মধ্যে যারা আয়কর রিটার্ন দেয়নি, তাদের তথ্য এনবিআরের কাছে রয়েছে। তাদের ফলো-আপ করে জরিমানাসহ রিটার্ন আদায় করার ব্যবস্থা করতে হবে।
অন্যদিকে এ প্রসঙ্গে কর অঞ্চল-৬-এর কর কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদ হাসান জানান, যারা নিয়মিত করদাতা, তারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছে। এখন যারা দিচ্ছে তাদের মধ্যে বেশির ভাগই কাগজপত্র গোছাতে না পারায় এখন রিটার্ন দিচ্ছে। এখন সার্কেলে এসেই করদাতারা রিটার্ন জমা দিতে পারছে। কর অঞ্চল-৬-এ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ৮২ হাজার রিটার্ন জমা পড়েছিল। তার মধ্যে নভেম্বর মাসের শেষ ৩ দিনে রিটার্ন জমা পড়েছিল ৪৫ হাজার। আর ডিসেম্বরের ২১ দিনে রিটার্ন জমা পড়েছে মাত্র ৪ হাজার। চলতি বছর এই কর অঞ্চলে রিটার্ন জমা পড়েছে ৮৬ হাজারেরও বেশি। আর গত অর্থবছর ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত রিটার্ন জমা পড়েছিল ৮০ হাজার।
জমা পড়েছে ৮৬ হাজারেরও বেশি। আর গত অর্থবছর ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত রিটার্ন জমা পড়েছিল ৮০ হাজার।