অনলাইন ডেস্ক :
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, সিনিয়র আইনজীবী ও দি নিউ নেশনের সাবেক প্রকাশক প্রয়াত ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে গ্রেপ্তার করার উদ্দেশ্যে তার বারিধারার বাসায় সোমবার (২৯ জুলাই) দুপুরে একটি মামলার ওয়ারেন্টের কাগজ নিয়ে কয়েকজন পুলিশ সদস্য বারিধারার ২২ দূতাবাস রোডের বাসায় যান।
পরে পুলিশ সদস্যরা বাড়িতে থাকা কর্মীদের কাছে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের অবস্থান জানতে চান। এ সময় তারা পুলিশ সদস্যদের জানান, এ সময় বাসায় পরিবারের কোনো সদস্য উপস্থিত নেই এবং ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন মারা গেছেন। তখন পুলিশ সদস্যরা ডেথ সার্টিফিকেট দেখতে চান। এটি দেখানোর পর তারা চলে যান।
ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের বড় ছেলে জাভেদ হোসেন বলেন, পরিবারসহ তারা বিদেশে আছেন। সোমবার তার বাবার বিরুদ্ধে জারি হওয়া একটি ওয়ারেন্ট নিয়ে পুলিশ বাসায় গিয়েছিল। বাসার কর্মীরা তাদের ডেথ সার্টিফিকেট দেখিয়েছে। পরে তারা চলে যায়।
এ বিষেয়ে গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালত মৃত্যুসংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন চেয়েছিলেন। সেই প্রতিবেদন আনতে গুলশান থানার একজন পুলিশ কর্মকর্তা ওই বাসায় গিয়েছিলেন। ওই বাসায় থাকা কর্মীদের কাছ থেকে মৃত্যুসনদ আনা হয়েছে। এখন আমরা তাঁর মৃত্যুসংক্রান্ত প্রতিবেদন আদালতে পাঠাব।’
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এ উপদেষ্টা ও দৈনিক ইত্তেফাকের সাবেক সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মইনুল হোসেন গত বছরের ৯ ডিসেম্বর ইন্তেকাল করেন।
আরও পড়ুন
বাংলাদেশে চিংড়ির রফতানি পরিমাণ কমছে ধারাবাহিকভাবে
আশুলিয়ায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ