বাসস :
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সোমবার ট্রাম্পোত্তর প্রথম ন্যাটো শীর্ষ সম্মেলনে এই জোটের সাথে আস্থার সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের চেষ্টা চালাবেন।
এদিকে জোটভুক্ত অন্য নেতারা মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও ন্যাটোকে চাঙ্গা করার ওপর জোর দেবেন বলে জানা গেছে।
ন্যাটো জোটের নেতারা আফগানিস্তান থেকে সৈন্য প্রত্যাহারে সুরক্ষা বিষয়, সাইবার হামলা প্রতিরোধে যৌথ উদ্যোগ এবং চীনের উত্থান মোকাবেলার মতো অভিন্ন বিষয়ে বিবৃতি দেয়ার ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন।
বাইডেনের পূর্বসুরি ডোনাল্ড ট্রাম্প সামরিক জোট ন্যাটোর সমালোচনা করে এর নেতৃবৃন্দের সাথে প্রকাশ্যে বিরোধে জড়িয়ে পড়েছিলেন।
কিন্তু এর বিপরীতে বাইডেন ৭২ বছরের পুরনো এই সামরিক জোটে আমেরিকান সমর্থন পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করার উদ্যোগ নিয়েছেন।
তবে কিছু বিষয়ে ন্যাটো নেতৃবৃন্দের মধ্যে মতপার্থক্য রয়ে গেছে। এর মধ্যে রয়েছে চীনের উত্থান মোকাবেলা এবং যৌথ তহবিল বাড়ানো।
ব্রিটেনে সম্মিলিত জি৭ সমাবেশের পর বাইডেন বলেছেন, ন্যাটোকে আমরা কোনরকম সুরক্ষা রকেট হিসেবে দেখছি না। তবে আমেরিকান সুরক্ষা বজায় রাখার দক্ষতার জন্য ন্যাটো গুরুত্বপূর্ণ।
এদিকে ন্যাটো মহাসচিব জেন্স স্টোলেনবার্গ বলেছেন, আমি আস্থাশীল যে এই শীর্ষসম্মেলনে আমাদের ট্রান্স আটলান্টিক সম্পর্কের প্রতি সমস্ত ন্যাটো জোট দৃঢ় প্রতিজ্ঞার পরিচয় দেবে।
জোট জোরদারে এটি একটি চমৎকার সুযোগ বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন
গাজায় গত একদিনে নিহত ৫২
তীব্রতর হচ্ছে ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে যুদ্ধ
হারিকেন হেলেনে যুক্তরাষ্ট্রে অন্তত ৯০ জনের মৃত্যু