অনলাইন ডেস্ক :
হীরার খনির জন্য বিখ্যাত আফ্রিকা। সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার একটি গ্রামে মাটি খুড়লেই পাওয়া যাচ্ছে হীরা সদৃশ পাথর। আর এ পাথর সংগ্রহে নেমেছে হাজার হাজার মানুষ।
হীরার খনি মানেই আফ্রিকা। সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার একটি গ্রামে মাটি খুড়লেই মিলছে হীরা সদৃশ পাথর। মহামূল্যবান রত্ম মনে করে তা আহরণে প্রাণপণ মাটি খুঁড়ে যাচ্ছে এক হাজারেও বেশি মানুষ।
দক্ষিণ আফ্রিকার কাওয়াজুলু নাতাল প্রদেশে কাওয়াহলাথি গ্রামে একটি স্থানে হীরা অন্বষণে গ্রামবাসীদের সাথে যোগ দিয়েছেন পুরো দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আসা অসংখ্য মানুষ। গত শনিবার থেকে শিশু নারী বৃদ্ধ নির্বিশেষে বিরামহীন ভবে হীরা অন্বেষন করে চলছেন।
ঘরে থাকা সাধারণ জিনিস দিয়েই তারা মাটি খুঁড়ছেন। কোদালের পাশাপাশি কেউ ব্যবহার করছেন বেলচা, কেউ কাটাচামচ কেউবা খালি হাতেই খুঁড়ে চলেছেন মাটি। হীরা সন্ধানীরা জানান,’এই হীরা আমাদের ভাগ্য পরিবর্তন করবে।আমাদের কোনা কাজ নেই। আমার পরিবার এই হীরাগুলি পেয়ে অত্যাধিক খুশি হয়েছে। এর আগে কখোনও হীরা ছুয়ে দেখার ভাগ্য হয়নি আমার। আমরা নিদারুণ অর্থকষ্টে ভুগছি। এটা হয়তো একটা বড় পরিবর্তন এনে দিতে পারে।’
প্রাপ্ত পাথরগুলি আসলেই হীরা কিনা তা পরীক্ষা করতে গ্রামটিতে ভূতাত্বিক এবং খনি বিশেষজ্ঞ পাঠাবে দেশটির খনি কর্তৃপক্ষ। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন সল্পমূল্যেই পাথর গুলি বিক্রি করছেন। একশ থেকে তিনশ রেন্ডে বিক্রি হচ্ছে হীরা সদৃশ পাথরগুলি।
অর্থনৈতিক ভাবে বিপর্যস্ত দক্ষিণ আফ্রিকা দীর্ঘদিন ধরেই বেকারত্ব একটি বড় সমস্যা। লাখ লাখ মানুষ দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করছে। ১৯৯৪ সালে বর্ণবাদের অবসানের পর থেকে প্রায় তিন দশক ধরে অভাবের সাথ যুদ্ধ করছে। করোনা মহামারির কারণে তা আরো বেড়ে গেছে।
হীরার খনির জন্য বিখ্যাত আফ্রিকা। সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার একটি গ্রামে মাটি খুড়লেই পাওয়া যাচ্ছে হীরা সদৃশ পাথর। আর এ পাথর সংগ্রহে নেমেছে হাজার হাজার মানুষ।
হীরার খনি মানেই আফ্রিকা। সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার একটি গ্রামে মাটি খুড়লেই মিলছে হীরা সদৃশ পাথর। মহামূল্যবান রত্ম মনে করে তা আহরণে প্রাণপণ মাটি খুঁড়ে যাচ্ছে এক হাজারেও বেশি মানুষ।
দক্ষিণ আফ্রিকার কাওয়াজুলু নাতাল প্রদেশে কাওয়াহলাথি গ্রামে একটি স্থানে হীরা অন্বষণে গ্রামবাসীদের সাথে যোগ দিয়েছেন পুরো দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আসা অসংখ্য মানুষ। গত শনিবার থেকে শিশু নারী বৃদ্ধ নির্বিশেষে বিরামহীন ভবে হীরা অন্বেষন করে চলছেন।
ঘরে থাকা সাধারণ জিনিস দিয়েই তারা মাটি খুঁড়ছেন। কোদালের পাশাপাশি কেউ ব্যবহার করছেন বেলচা, কেউ কাটাচামচ কেউবা খালি হাতেই খুঁড়ে চলেছেন মাটি। হীরা সন্ধানীরা জানান,’এই হীরা আমাদের ভাগ্য পরিবর্তন করবে।আমাদের কোনা কাজ নেই। আমার পরিবার এই হীরাগুলি পেয়ে অত্যাধিক খুশি হয়েছে। এর আগে কখোনও হীরা ছুয়ে দেখার ভাগ্য হয়নি আমার। আমরা নিদারুণ অর্থকষ্টে ভুগছি। এটা হয়তো একটা বড় পরিবর্তন এনে দিতে পারে।’
প্রাপ্ত পাথরগুলি আসলেই হীরা কিনা তা পরীক্ষা করতে গ্রামটিতে ভূতাত্বিক এবং খনি বিশেষজ্ঞ পাঠাবে দেশটির খনি কর্তৃপক্ষ। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন সল্পমূল্যেই পাথর গুলি বিক্রি করছেন। একশ থেকে তিনশ রেন্ডে বিক্রি হচ্ছে হীরা সদৃশ পাথরগুলি।
অর্থনৈতিক ভাবে বিপর্যস্ত দক্ষিণ আফ্রিকা দীর্ঘদিন ধরেই বেকারত্ব একটি বড় সমস্যা। লাখ লাখ মানুষ দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করছে। ১৯৯৪ সালে বর্ণবাদের অবসানের পর থেকে প্রায় তিন দশক ধরে অভাবের সাথ যুদ্ধ করছে। করোনা মহামারির কারণে তা আরো বেড়ে গেছে।
আরও পড়ুন
গাজায় গত একদিনে নিহত ৫২
তীব্রতর হচ্ছে ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে যুদ্ধ
হারিকেন হেলেনে যুক্তরাষ্ট্রে অন্তত ৯০ জনের মৃত্যু