September 23, 2024

The New Nation | Bangla Version

Bangladesh’s oldest English daily newspaper bangla online version

Friday, November 3rd, 2023, 8:24 pm

পাকিস্তানে নির্বাচন ৮ ফেব্রুয়ারি

অনলাইন ডেস্ক :

বেশ কিছুদিন আগেই পাকিস্তানে নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, নানা টালবাহানায় পিছিয়েছে নির্বাচন। অবশেষে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা হয়েছে। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি এবং নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধিদের মধ্যে দীর্ঘ বৈঠকের পর বৃহস্পতিবার বিকেলে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়। গত ৯ আগস্ট থেকে পাকিস্তানে কেয়ারটেকার সরকারের হাতে ক্ষমতা। কারণ, ওই দিন পার্লামেন্টের সময়সীমা শেষ হয়ে গেছে। সাধারণত, সরকারের সময়সীমা শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে পরবর্তী নির্বাচন করতে হয়। কিন্তু এবার তার ব্যতিক্রম হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, নতুন জনগণনার রিপোর্ট এসেছে।

তার ভিত্তিতে ডিলিমিটেশন বা কেন্দ্রগুলোর সীমানা পরিবর্তিত হবে। তার জন্য সময় প্রয়োজন। সে কারণেই নির্বাচন কিছুটা পিছিয়ে ফেব্রুয়ারিতে নিয়ে যাওয়া হলো। সর্বসম্মতিতেই এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। নির্বাচন কেন হচ্ছে না, এই প্রশ্ন তুলে ইতোমধ্যেই আদালতে বেশ কয়েকটি মামলা শুরু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবারও এ বিষয়ে একটি মামলা চলার সময় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি প্রেসিডেন্ট এবং নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেন, বৈঠক করে একটি চূড়ান্ত দিন ঘোষণা করতে। শুক্রবার (৩ নভেম্বর) পরবর্তী শুনানির আগে পর্যন্ত তাদের সময়সীমা দেওয়া হয়েছিল।

তারই ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন দিন ঘোষণা করে। পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার বিধিনিষেধ তুলে নিল রাশিয়া পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার বিধিনিষেধ থেকে সরে এলো রাশিয়া। এ-সংক্রান্ত একটি আইনে স্বাক্ষর করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। মস্কোর দাবি, এই আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুমোদন করার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র টালবাহানা করছে। সেজন্যই তারা এই আন্তর্জাতিক চুক্তি থেকে সরে এলো। গত মাসে রাশিয়ার পার্লামেন্ট এই চুক্তি থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছিল। পুতিনের দাবি, রাশিয়ার এই চুক্তি থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত আসলে যুক্তরাষ্ট্রের সামনে আয়না ধরার মতো। কম্প্রিহেনসিভ টেস্ট ব্যান ট্রিটি (সিটিবিটি) ১৯৯৬ সালে গ্রহণ করা হয়েছিল।

এতে বলা হয়েছিল, নতুন করে আর পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করা যাবে না। কিন্তু, যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তি অনুমোদন করেনি। তবে, তারা চুক্তি বাস্তবে মেনে চলেছে। এ ছাড়া চীন, ভারত, পাকিস্তান, ইসরায়েল, মিশর, উত্তর কোরিয়া, ইরানও এই চুক্তি অনুমোদন করেনি। পুতিনের দাবি, কিছু বিশেষজ্ঞ পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করতে চাইছেন। কিন্তু, তিনি এখনও কোনো মতামত বা সিদ্ধান্ত নেননি। তবে, রাশিয়ার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা না করলে রাশিয়াও করবে না।